তিন
বছর পর দুই ম্যাচের সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ সফর করে নিউ জিল্যান্ড। ঢাকায় প্রথম
ম্যাচে ইনিংস ও ৯৯ রানে জেতার পর চট্টগ্রামে ইনিংস ও ১০১ রানে জিতে অতিথিরা।
২০০৮
সালে ডুনেডিনে ৯ উইকেটে হারের পর ওয়েলিংটনে আবার পুরানো দিনে ফিরে গিয়ে ইনিংস ও
১৩৭ রানে হারে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের
ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পটা এর পরই শুরু। পাঁচ বছর আগে, ২০০৮ সালের ......
অক্টোবরে চট্টগ্রামে
ড্যানিয়েল ভেট্টরির দলের সঙ্গে অনেক লড়াই করে তিন উইকেটে হেরে গিয়েছিল মোহাম্মদ আশরাফুলের
নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
মিরপুর
শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে পরের ম্যাচটি ড্র। সেই ম্যাচের প্রথম তিন দিন অবশ্য একটিও
বল হতে দেয়নি বৃষ্টি।
২০১০
সালের ফেব্রুয়ারিতে হ্যামিল্টনে দুই দলের সর্বশেষ টেস্টে স্বাগতিক নিউ জিল্যান্ড
১২১ রানের জয় পেলেও সাকিব ও মাহমুদুল্লাহ শতক করেছিলেন, প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট
নিয়েছিলেন পেসার রুবেল হোসেন।
এই সিরিজ শুরুর আগে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ ম্যাচে বাংলাদেশের ফলাফল ছিল ৮ হার,
এক ড্র।
এবার রেকর্ড একটু উজ্জ্বল করার লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের। কোনো ম্যাচ জিততে না পারলেও
বলতে গেলে এগিয়ে থেকেই দুটি ম্যাচ ড্র করেছে স্বাগতিকরা।
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে অতিথিদের ৪৬৯ রানের জবাবে ৫০১ রান করে বাংলাদেশ।
শতক করেন মমিনুল হক। বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে হ্যাটট্রিক ও শতক করেন সোহাগ
গাজী। আর ঢাকা টেস্ট বারবার ম্যাচের ভাগ্য পরিবর্তন হলেও শেষ পর্যন্ত সুবিধাজনক
অবস্থানে ছিল বাংলাদেশই।
No comments:
Post a Comment